অবিরাম বাংলা ২৪ঃ হাজী মিছির আলী ডিগ্রি কলেজের প্রতিষ্ঠাতা, বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী ও দানবীর মরহুম হাজী মোঃ আমির আলীর ১৫ তম মৃত্যুবার্ষিকি উপলক্ষে পবিত্র কোরআন খতম, আলোচনা সভা এবং ২০২২ সালের উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের প্রবেশপথ বিতরণ ও দোয়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত হয়ে কুতুবপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অত্র কলেজের গভানিং বডি প্রতিষ্ঠাতা সদস্য মনিরুল আলম সেন্টু বলেন,গতকাল পর্যন্ত আমি যানতাম না এই আয়োজনের কথা আপনাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই আমার বাবার এই মাসেই ১৫ বছর আগে মৃত্যুবরণ করেছিলেন আপনারা তার জন্য আনুষ্ঠানিক ভাবে দোয়ার আয়োজন করেছেন।শুধু তাই নয় আজকে যে সকল শিক্ষার্থীদের বিদায় জানানো হচ্ছে তাদের প্রতি আমার একটাই নির্দেশনা থাকবে তোমরা মা বাবার কথা শুনবে, মা বাবার দোয়া থাকলে জীবনে অনেক বড় হওয়া সম্ভব শিক্ষকদের কথা শুনবে তাহলেই জীবনে ভালো কিছু অর্জন করতে পারবে।আর তোমরা এখন যেসকল শিক্ষার্থীরা এখানে রয়েছো তারা সবাই ক্লাসমেট বা বন্ধু আর এর থেকে বেশি কিছু ভাবনা করা যাবেন। তাহলে তোমরা পিছিয়ে যাবে এবং ক্ষতিগ্রাস্থ হবে আর যা শত চেষ্টায়ও পূরণ করা সম্ভব নয়।
এসময় তিনি আরও বলেন, বাল্য বিবাহ থেকে তোমাদের সচেতন থাকতে হবে। আগে তোমরা যদি সচেতন হও তাহলে এর সংখ্যা কমিয়ে আনা সম্ভব।
শিক্ষকদের কাছে আমার অনুরোধ থাকবে বইয়ের সাথে সাথে কিছু আউট নলেজ শিক্ষার্থীদের দিতে হবে যাতে করে তারা দেশের সকল কিছু জানতে পারে।
২৯ অক্টোবর শনিবার সকাল ১০ ঘটিকায় দেলপাড়া মীরকুঞ্জ পার্টি সেন্টারে এ দোয়া আয়োজনে হাজী মিছির আলী ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন চৌধুরীর সভাপতিত্বে
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অত্র কলেজের গভানিং বডি সভাপতি ফজলুল হক, নারায়ণগঞ্জ জেলা পরিষদের সাবেক সদস্য মোস্তফা হোসেন চৌধুরী, গভানিং বডি সদস্য আমির হোসেন , গভানিং বডি সদস্য হাজী মোঃ শহীদুল্লাহ, কুতুবপুর ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান আল মামুন মিন্টু ভূইয়া, সমাজ কর্মী মমিন মাতবর, হাজী মিছির আলী ডিগ্রি কলেজের সাবেক প্রশান্ত কুমার দাস।
এসময় উক্ত আয়োজনে ৮৫০ জন বিদায়ী শিক্ষার্থীদের প্রবেশপত্র প্রদান এবং সকল শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মাঝে খাবার বিতরণ করা হয়।
Leave a Reply